বড় নর্দমার ধার থেকে কুড়িয়ে এনেছিলে
খুব যত্নের সাথে সেদিন গেঁথে দিলে
তোমাদের ভাড়াবাড়ির উঠোনের মধ্যে
ছিল আলো আঁধারি ঠিক ভর সন্ধে।।
আমার আকর্ষে বেঁধেছিলে ভালোবাসার দড়ি
যার শেষ প্রান্ত তোমার দোতলার খড়খড়ি
তোমার জন্য এ আঙিনা আমায় মেনে নিল
আমার শাখার প্রথম পুষ্প তোমার জন্য ছিল।।
তোমার প্রেমেপড়া জানিয়েছিলে ফিসফিসিয়ে
সেদিন বুকে উঠেছিল ব্যাথা চিনচিনিয়ে
প্রেমিক নাকি বাড়ি মালিকের ছেলে খোকন
তুমি নীলপেড়ে শাড়ি দ্বাদশ শ্রেণী তখন।।
চুড়ান্ত প্রেমে কেটে গেছে দিন, মাস ও বর্ষ
এগোচ্ছি আমি জানালা ছুঁতে মানছি না অভিকর্ষ
তোমায় ফেলে পণের লোভে বিয়ে করলো খোকন
আমি পড়েছিলাম তোমার কষ্ট ভরা নয়ন।।
দেখলাম তোমার জানালা দিয়ে চেয়ে
গেলে হাত কেটে তুমি মৃত্যুর দিকে ধেয়ে
খোকনের বাবা এই ঘটনায় পড়ালো টাকার চাদর
আমার শাখার প্রতিটি ফুল শুধু তোমার জন্য আদর
খুব যত্নের সাথে সেদিন গেঁথে দিলে
তোমাদের ভাড়াবাড়ির উঠোনের মধ্যে
ছিল আলো আঁধারি ঠিক ভর সন্ধে।।
আমার আকর্ষে বেঁধেছিলে ভালোবাসার দড়ি
যার শেষ প্রান্ত তোমার দোতলার খড়খড়ি
তোমার জন্য এ আঙিনা আমায় মেনে নিল
আমার শাখার প্রথম পুষ্প তোমার জন্য ছিল।।
তোমার প্রেমেপড়া জানিয়েছিলে ফিসফিসিয়ে
সেদিন বুকে উঠেছিল ব্যাথা চিনচিনিয়ে
প্রেমিক নাকি বাড়ি মালিকের ছেলে খোকন
তুমি নীলপেড়ে শাড়ি দ্বাদশ শ্রেণী তখন।।
চুড়ান্ত প্রেমে কেটে গেছে দিন, মাস ও বর্ষ
এগোচ্ছি আমি জানালা ছুঁতে মানছি না অভিকর্ষ
তোমায় ফেলে পণের লোভে বিয়ে করলো খোকন
আমি পড়েছিলাম তোমার কষ্ট ভরা নয়ন।।
দেখলাম তোমার জানালা দিয়ে চেয়ে
গেলে হাত কেটে তুমি মৃত্যুর দিকে ধেয়ে
খোকনের বাবা এই ঘটনায় পড়ালো টাকার চাদর
আমার শাখার প্রতিটি ফুল শুধু তোমার জন্য আদর
অসাধারন হয়েছে দাদা
উত্তরমুছুননিজসত্ত্বা, নিজগুনে,
উত্তরমুছুনজিতলে মন সকলজনে।
রাম-রহিম তর্জা ছেড়ে, ভাল।
জ্বালো, জলুক কবিতার আলো।।