দীর্ঘ দিন ধরে সামনের বাড়ীর বাসিন্দাদের চেনেন আমাদের গল্পের প্রাইমারী চরিত্র সুহাসিনী দেবি, পুরোণো আমলের শিক্ষিতা মহিলা,কলেজে পড়াতেন আর তাঁর বান্ধবী নন্দিতা,
ওই বাড়ীতে থাকতো,অপরূপ রূপসীর বাবা উকিল ছিলেন,দু নম্বরী কাজে ওস্তাদ,একবার এক নিরপরাধ কে যাবজ্জীবন দেবার ব্যবস্থা করেন,এমনি আরও কত,
নন্দিতা প্রেমে পড়লো একজন মুসলিম ছেলের,দারুনল্গলা তার, গানে মুগ্ধ হলো নন্দিতা,বাড়ীর,বাবা মায়ের প্রচণ্ড বাধা সহ্য করেও সে ছেলেটির সাথে পালাতে প্রস্তুত হলো,কিন্তু সফল হোলো না,কি করে জানি ওর বাবার দুশমন যা কিনা তিনি দুরুপপায়ে পয়সা অর্জন করে নিজেই তৈরী করেছিলেন,তারা খবর পেয়ে যায়,
গভীর রাতে সেই সদরের নীল দরজা খুলে মেয়েটি বার হলো, যথাসময়ে ছেলেটিও এলো,কিনতু তারপর আর তাদের কেন খবর পাওয়া গেলো না,অনেক খোঁজাখুঁজি হয়েছিলো,কিন্তু আজ অবধি কেউ জানে না তারা কেথায় হারিয়ে গেলো,
তারপর,কোন একটা ব্যাপারে,উকিল তার পরিবার নিয়ে গভীর রাতের আঁধারে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়,
আজও সুহাসিনী দেবী গভীর রাতে যদি কখনও জেগে ওঠেন,তাহলে দেখেন,সামনের বাড়ীর ভেঙে পড়ে যাওয়া পুরোণো বাড়ীর দরজা আস্তে আস্তে সন্ত্ররপণে খুলে কেউ বেরিয়ে গেলো,
আজও তারা আছে তাহলে _________
ওই বাড়ীতে থাকতো,অপরূপ রূপসীর বাবা উকিল ছিলেন,দু নম্বরী কাজে ওস্তাদ,একবার এক নিরপরাধ কে যাবজ্জীবন দেবার ব্যবস্থা করেন,এমনি আরও কত,
নন্দিতা প্রেমে পড়লো একজন মুসলিম ছেলের,দারুনল্গলা তার, গানে মুগ্ধ হলো নন্দিতা,বাড়ীর,বাবা মায়ের প্রচণ্ড বাধা সহ্য করেও সে ছেলেটির সাথে পালাতে প্রস্তুত হলো,কিন্তু সফল হোলো না,কি করে জানি ওর বাবার দুশমন যা কিনা তিনি দুরুপপায়ে পয়সা অর্জন করে নিজেই তৈরী করেছিলেন,তারা খবর পেয়ে যায়,
গভীর রাতে সেই সদরের নীল দরজা খুলে মেয়েটি বার হলো, যথাসময়ে ছেলেটিও এলো,কিনতু তারপর আর তাদের কেন খবর পাওয়া গেলো না,অনেক খোঁজাখুঁজি হয়েছিলো,কিন্তু আজ অবধি কেউ জানে না তারা কেথায় হারিয়ে গেলো,
তারপর,কোন একটা ব্যাপারে,উকিল তার পরিবার নিয়ে গভীর রাতের আঁধারে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়,
আজও সুহাসিনী দেবী গভীর রাতে যদি কখনও জেগে ওঠেন,তাহলে দেখেন,সামনের বাড়ীর ভেঙে পড়ে যাওয়া পুরোণো বাড়ীর দরজা আস্তে আস্তে সন্ত্ররপণে খুলে কেউ বেরিয়ে গেলো,
আজও তারা আছে তাহলে _________
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন