কবি যখন মাকড়সার মতো বুনছিল স্বপ্নের জাল
তখন সবাই সামিল হয়েছিল তার স্বপ্নে।
তখন সবাই সামিল হয়েছিল তার স্বপ্নে।
যখন মৌমাছির মতো ফুলে ফুলে ঘুরে ঘুরে
খুঁজে খুঁজে নিয়ে এসেছিল মধু
সবাই নিয়েছিল সেই মধুর আস্বাদ।
খুঁজে খুঁজে নিয়ে এসেছিল মধু
সবাই নিয়েছিল সেই মধুর আস্বাদ।
শামুকের মতো তার কান্নাগুলোকে জমাট করে
বানিয়ে দিয়েছিল মুক্তো
সবাই ছুটে এসেছিল তা পাবার আশায়।
বানিয়ে দিয়েছিল মুক্তো
সবাই ছুটে এসেছিল তা পাবার আশায়।
যখন দেখাচ্ছিল মাদারীর খেল
ডুগডুগি বাজিয়ে নাচাচ্ছিল সবার ইচ্ছেগুলোকে
চোখের সামনে।
ডুগডুগি বাজিয়ে নাচাচ্ছিল সবার ইচ্ছেগুলোকে
চোখের সামনে।
অথবা,
নিজের মুখটা লুকিয়ে রংচঙ মেখে সেজেছিল ক্লাউন সবার মুখে হাসি আনবে বলে
তখন সবাই হাততালি দিয়েছিল খুব।
তখন সবাই হাততালি দিয়েছিল খুব।
তার নানা সাজের চলল বিস্তর আলাপ-আলোচনা।
কবি তখন আড়ালে দাঁড়িয়ে ভীষন হাসছে।
কারণ,
সে কাউকেই বলেনি কোনোদিন
সে আসলে কি?
সে আসলে কি?
মাকড়সা?
মৌমাছি?
শামুক?
মাদারী?
নাকি
মৌমাছি?
শামুক?
মাদারী?
নাকি
ক্লাউন??
বাহ
উত্তরমুছুনবাহ
উত্তরমুছুন