নববর্ষ না নিউ ইয়ার কোন দিনটি আমাদের বেশী কাছের, এই ব্যাপারটা প্রতি নববর্ষেই মনে উঁকি দিয়ে দিয়ে যায়। যেমন ১৪২২শে মনে খচখচ্ করেছে, আবার ১৪২৩-এর দোরগড়ায় এসেও সেই একই প্রশ্ন মনে হানা দিয়েছে। এ নিয়ে আমি বহুজনে প্রশ্ন রেখেছি, উত্তর এসেছে বিক্ষিপ্তভাবে, হৃদয় কাড়ে নি।
আসলে নিউ ইয়ার ওল্ড ইয়ারের বড়দিনের আগে থেকেই শুরু হয়ে যায়। বড়দিনের অধিকাংশ উইস এবং কার্ড দুই অনুষ্ঠানকে জড়িয়েই দেয়া-নেয়া হয়। চলে প্রতিযোগিতা, কে কাকে আগে উইস করবে এবং কার্ড পাঠাবে!পুরো ডিসেম্বর মাস জুড়েই যেমন কার্ড কেনার হুজুগ তেমনি সারা জানুয়ারী মাসটাই চলে যায় সেই কার্ড আদান-প্রদানে।
নিউ ইয়ারে রাত বারোটায় পার্কষ্ট্রীট তো আছেই, সেই সঙ্গে নানান স্বাদের, আকৃতির কেক। আসলে শীত কালের জন্যেই ফার্স্ট জানুয়ারি এডভানটেজ বেশী পায়। হই-হুল্লোড় করেও দম ফুরোয় না, ক্লান্তিও আসে না।এই দিনটি পৃথিবীর সব লোক মানে বছর শুরুর দিন হিসাবে, তাই এর প্রচারটাও বেশী। আমরা নিজেরাও তো ইংরাজী মাসটাকেই মেনে চলি(বিবাহ ও অন্যান্য শুভঅনুষ্ঠানের দিন- ক্ষণ ছাড়া)। তাই তার এত প্রচার, দাপট এবং গ্রহণযোগ্যতা। কিন্তু পয়লা বৈশাখের নিদাঘ এতে বেশ কিছুটা বাদ সাধে..... ‘দারুন অগ্নি বাণে রে.....’। খাওয়ার আয়োজন থাকে প্রচুর-হরেক রকম, লোভনীয় এবং পাতপেড়ে, সব গরমের বাধা উপেক্ষা করে। নববর্ষের পার্ক স্ট্রীট হচ্ছে-গঙ্গার ঘাট-ভোর রাতে গঙ্গাস্নান তারপর কালীঘাটে মায়ের বাড়ি-খেরো খাতায় ছয়লাপ-দোকানে দোকানে বাঁধা কলাগাছ-সিঁদুরে চর্চিত সিদ্ধিদাতা গণেশ-জ্বলন্ত ধুপকাঠি-হালখাতা-মিষ্টির প্যাকেট-গ্লাসে করে ঠান্ডা পানীয়/শরবত-বাংলা নতুন বছরের ক্যালেণ্ডার...। নববর্ষে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি-নতুন জামাকাপড়....উফ্ তার কি গন্ধ!
সত্যি কথা বলতে কি, ১লা বৈশাখ কখনই স্বভাবে হাই-ফাই নয়। একটু শান্ত, কোমল তার হাবভাব। ঠাঁট-বাঁট প্রচণ্ড কিন্তু প্রদর্শনমূলক নয়।একলা বৈশাখ যেন সত্যি সত্যিই আভিজাত্যে ভরা, বড়ই একলা.......
সবার শুভ আমার শুভ, আমার শুভ সবার শুভ। শুভ নববর্ষ সর্বশুভ হোক। ১৪২৩-এর স্লোগান হোক।“সর্বাশুভ বিনাশয়:”
আসলে নিউ ইয়ার ওল্ড ইয়ারের বড়দিনের আগে থেকেই শুরু হয়ে যায়। বড়দিনের অধিকাংশ উইস এবং কার্ড দুই অনুষ্ঠানকে জড়িয়েই দেয়া-নেয়া হয়। চলে প্রতিযোগিতা, কে কাকে আগে উইস করবে এবং কার্ড পাঠাবে!পুরো ডিসেম্বর মাস জুড়েই যেমন কার্ড কেনার হুজুগ তেমনি সারা জানুয়ারী মাসটাই চলে যায় সেই কার্ড আদান-প্রদানে।
নিউ ইয়ারে রাত বারোটায় পার্কষ্ট্রীট তো আছেই, সেই সঙ্গে নানান স্বাদের, আকৃতির কেক। আসলে শীত কালের জন্যেই ফার্স্ট জানুয়ারি এডভানটেজ বেশী পায়। হই-হুল্লোড় করেও দম ফুরোয় না, ক্লান্তিও আসে না।এই দিনটি পৃথিবীর সব লোক মানে বছর শুরুর দিন হিসাবে, তাই এর প্রচারটাও বেশী। আমরা নিজেরাও তো ইংরাজী মাসটাকেই মেনে চলি(বিবাহ ও অন্যান্য শুভঅনুষ্ঠানের দিন- ক্ষণ ছাড়া)। তাই তার এত প্রচার, দাপট এবং গ্রহণযোগ্যতা। কিন্তু পয়লা বৈশাখের নিদাঘ এতে বেশ কিছুটা বাদ সাধে..... ‘দারুন অগ্নি বাণে রে.....’। খাওয়ার আয়োজন থাকে প্রচুর-হরেক রকম, লোভনীয় এবং পাতপেড়ে, সব গরমের বাধা উপেক্ষা করে। নববর্ষের পার্ক স্ট্রীট হচ্ছে-গঙ্গার ঘাট-ভোর রাতে গঙ্গাস্নান তারপর কালীঘাটে মায়ের বাড়ি-খেরো খাতায় ছয়লাপ-দোকানে দোকানে বাঁধা কলাগাছ-সিঁদুরে চর্চিত সিদ্ধিদাতা গণেশ-জ্বলন্ত ধুপকাঠি-হালখাতা-মিষ্টির প্যাকেট-গ্লাসে করে ঠান্ডা পানীয়/শরবত-বাংলা নতুন বছরের ক্যালেণ্ডার...। নববর্ষে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি-নতুন জামাকাপড়....উফ্ তার কি গন্ধ!
সত্যি কথা বলতে কি, ১লা বৈশাখ কখনই স্বভাবে হাই-ফাই নয়। একটু শান্ত, কোমল তার হাবভাব। ঠাঁট-বাঁট প্রচণ্ড কিন্তু প্রদর্শনমূলক নয়।একলা বৈশাখ যেন সত্যি সত্যিই আভিজাত্যে ভরা, বড়ই একলা.......
সবার শুভ আমার শুভ, আমার শুভ সবার শুভ। শুভ নববর্ষ সর্বশুভ হোক। ১৪২৩-এর স্লোগান হোক।“সর্বাশুভ বিনাশয়:”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন