হসপিটালের সাদা দেওয়ালটাও
অস্পষ্ট কালো কালো দেখাচ্ছে।
সামনে ঘিরে থাকা সব মুখ গুলোও
অচেনা হচ্ছে প্রতিটি নিঃশ্বাসের সাথে ক্রমশ..
অক্সিজেন মাস্কের ভিতর থেকে
মেয়েটা প্রাণপণ চিৎকারে বলছে....
আমি আছি !! এই তো আমি!!
কেউ শুনছে না কেন??
বাঁ হাতের রক্তের সূঁচটা
নার্স খুলে নিচ্ছে কেন??
মেয়েটা প্রাণপণ চিৎকার করছে ....
রক্ত চাই!!রক্ত চাই!! আমি বাঁচতে চাই...
অস্পষ্ট কালো কালো দেখাচ্ছে।
সামনে ঘিরে থাকা সব মুখ গুলোও
অচেনা হচ্ছে প্রতিটি নিঃশ্বাসের সাথে ক্রমশ..
অক্সিজেন মাস্কের ভিতর থেকে
মেয়েটা প্রাণপণ চিৎকারে বলছে....
আমি আছি !! এই তো আমি!!
কেউ শুনছে না কেন??
বাঁ হাতের রক্তের সূঁচটা
নার্স খুলে নিচ্ছে কেন??
মেয়েটা প্রাণপণ চিৎকার করছে ....
রক্ত চাই!!রক্ত চাই!! আমি বাঁচতে চাই...
ছোট্ট ডানপিঠে মেয়েটা,
একদিন শুধু রক্ত দেখলেই ভয় পেত।
সামান্য রক্তপাতে কেঁদেকেটে বাড়ি মাথায় করত।
ভয়ে দৌড়ে মাথা লুকোতো মায়ের কোলে..
চোখ বুজতো বোকার মত।
যেন চোখ বুজলেই সব রক্ত বওয়া থেমে যাবে।
থামেনি সেদিন রক্ত বওয়া ...
পাঁঠাবলি দেখে যেদিন অজ্ঞান হয়ে গেল
তারপরও তো থামেনি বলির আদিম উল্লাস।
যেদিন শ্বশুরবাড়িতে প্রথম কপাল ফাটল দেওয়ালে
সেই উল্লাস সেদিন আবার শুনেছিল মেয়েটা।
চোখ বুজে নয় ,
এবার চোখ খুলেই সে দেখল,
ফোঁটা ফোঁটা রক্তে দেওয়ালের বুকটা, বড় সুন্দর দেখাচ্ছে।
যেন ঠিক প্রেমিকের বুকে ভালোবাসার ক্ষত।
রক্তের সাথে এই তার সখ্যতার শুরু .....
হতচ্ছাড়িটার কপালে তাও সইল না বেশিদিন ...
শরীরের রক্ত গুলো তার অগাধ ভালোবাসা পেয়ে,
ক্রমশ গলে গলে জল হয়ে গেল।
তারপর শীতল হতে হতে একদিন রক্ত বরফ।
একদিন শুধু রক্ত দেখলেই ভয় পেত।
সামান্য রক্তপাতে কেঁদেকেটে বাড়ি মাথায় করত।
ভয়ে দৌড়ে মাথা লুকোতো মায়ের কোলে..
চোখ বুজতো বোকার মত।
যেন চোখ বুজলেই সব রক্ত বওয়া থেমে যাবে।
থামেনি সেদিন রক্ত বওয়া ...
পাঁঠাবলি দেখে যেদিন অজ্ঞান হয়ে গেল
তারপরও তো থামেনি বলির আদিম উল্লাস।
যেদিন শ্বশুরবাড়িতে প্রথম কপাল ফাটল দেওয়ালে
সেই উল্লাস সেদিন আবার শুনেছিল মেয়েটা।
চোখ বুজে নয় ,
এবার চোখ খুলেই সে দেখল,
ফোঁটা ফোঁটা রক্তে দেওয়ালের বুকটা, বড় সুন্দর দেখাচ্ছে।
যেন ঠিক প্রেমিকের বুকে ভালোবাসার ক্ষত।
রক্তের সাথে এই তার সখ্যতার শুরু .....
হতচ্ছাড়িটার কপালে তাও সইল না বেশিদিন ...
শরীরের রক্ত গুলো তার অগাধ ভালোবাসা পেয়ে,
ক্রমশ গলে গলে জল হয়ে গেল।
তারপর শীতল হতে হতে একদিন রক্ত বরফ।
আজ আর একটুও বইছে না উষ্ণতার লাল বর্ণ।
শরীরে এত শীতলতা কেন?
অক্সিজেন মাস্কের ভিতর থেকে
মেয়েটা প্রাণপণে চিৎকার করে বলছে
রক্ত চাই!! রক্ত চাই...আমি বাঁচতে চাই!!!.
কেউ শুনতে পাচ্ছে না কেন আজ??
শুধু কে যেন এসে সাদা কাপড়ে মেয়েটার মুখটা ঢেকে দিয়ে গেল।
শরীরে এত শীতলতা কেন?
অক্সিজেন মাস্কের ভিতর থেকে
মেয়েটা প্রাণপণে চিৎকার করে বলছে
রক্ত চাই!! রক্ত চাই...আমি বাঁচতে চাই!!!.
কেউ শুনতে পাচ্ছে না কেন আজ??
শুধু কে যেন এসে সাদা কাপড়ে মেয়েটার মুখটা ঢেকে দিয়ে গেল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন