বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৫

কোন নাগরিকা ~ রাজর্ষি কুণ্ডু

প্রচন্ডতম ভীড় থেকে প্রব্যাবিলিটির সমস্ত আশঙ্কাচূর্ণ মেখে বেরিয়ে এসো, না হয় একটু পরে, অনুপস্থিতির মেঘ দ্যাখো, আমার। তারপর বিশ্বাসের কথা না ভেবে ন’য় চলে যেও, যেরকম অবিশ্বাস না নিয়েই গেছি। আর যদি নাইই আসো, (মানে) যদি অদেখা রয়ে যায় মেঘ, তাহলে বজায় রেখো আশঙ্কাকে। আশঙ্কাই আশা; অস্তিত্বের সমস্ত হাসি শোনাকথা ফুল হোয়ে ফুটে থাকুক, পাশ দিয়ে ছুটে যাওয়া ক্লান্তিকর ট্রেনের জান্‌লা দিয়ে দেখে নেবো অসম্ভবকে, তারপর তো ফের ফিরেই আসি সামাজিকে।
আসলেই কী জানো না? নাকি পারছো না, ঘটনার আড়াল টপকাতে, মূর্ত তো হও এট্‌লিস্ট,ক্যাজুয়াল দৃষ্টিতেই দ্যাখো কীভাবে চাপা পড়ে আছে প্রচন্ড বৈখরী! সামান্য অহেতুকই,এক ভাবনা থেকে আরেক ভাবনার মেরাজের পাশে দাঁড়িয়ে দেখি অবোধ্য সমুদ্র, সেখানকার জটিলতম ভাষা হও, না হয় জামা কাপড়ের ভেতরে হাওয়া’ই ত্বক হোয়ে দেখা দেবে। স্নিগ্ধতার সমস্ত কল্পনা ছেড়ে আকারে এসো অন্তত! আচ্ছা, বিয়োগই দিলাম সফলতা সংক্রান্ত সব ভাষাতত্ত্বকে, রঙ-বেরঙের কলম দিয়ে সম্পূর্ণ ভাবে প্রমাণ পেশ হউক দুঃখ মধ্যের শৌখিনতার অনস্তিত্ব! আগুনে ছাই হোয়ে যাক স্মৃতি সংক্রান্ত গানের সমস্ত কনসার্ট। এ পৃথিবী দুঃখ ও শৌখিনতাকে সমান ভালোবাসে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

সম্পাদিকার ডেস্ক থেকে

উৎসবের আলোড়ন কিছুটা স্তিমিত , তবুও মনের অলিন্দে হৈমন্তী স্বপ্ন । বারো মাসের তেরো পার্বণ প্রায় শেষ মুখে , উৎসব তিথি এখন অন্তিম লগ্ন যাপনে ব...