আলপথ দিয়ে দ্রুত পায়ে হেঁটে চলেছে অদিতি । চোখের তারায় একরাশ অন্ধকার ঝুলে রয়েছে । খবর পেয়েছে মৃত্যুর পরোয়ানা ঝুলছে মায়ের শিয়রে ।
সদর দরজার চৌকাঠ ডিঙোতে যেতেই বাধা পেলো – কাকে চাই ?
- আমি অদিতি । চিনতে পারছো না বাবা ?
- অদিতি বলে কেউ নেই আমাদের । একজন ছিলো । মারা গেছে বছর খানেক আগেই । ঘরে ছেড়ে চলে যাবার পর পরই ।
- ভুল করেছিলাম । আমাকে ক্ষমা করবে না ?
- কক্ষনো না । একবার বাইরে পা রেখেছো যখন তোমার আর স্থান হবে না এখানে । ফিরে যাও যেখান থেকে এসেছো ।
- শুনলাম মা নাকি মরো মরো অবস্থায় ? একবার চোখের দেখাও দেখতে পাবো না ?
- না-না । তাকে এক্ষুনি মরতে দিতে পারি না । লড়ুক মৃত্যুর সাথে নিজের মতো করে । যতক্ষণ পারে ।
অদিতি দেখলো ঘরের ভেতরের অন্ধকারটা আরও দ্বিগুণ হয়ে গেল ।
সদর দরজার চৌকাঠ ডিঙোতে যেতেই বাধা পেলো – কাকে চাই ?
- আমি অদিতি । চিনতে পারছো না বাবা ?
- অদিতি বলে কেউ নেই আমাদের । একজন ছিলো । মারা গেছে বছর খানেক আগেই । ঘরে ছেড়ে চলে যাবার পর পরই ।
- ভুল করেছিলাম । আমাকে ক্ষমা করবে না ?
- কক্ষনো না । একবার বাইরে পা রেখেছো যখন তোমার আর স্থান হবে না এখানে । ফিরে যাও যেখান থেকে এসেছো ।
- শুনলাম মা নাকি মরো মরো অবস্থায় ? একবার চোখের দেখাও দেখতে পাবো না ?
- না-না । তাকে এক্ষুনি মরতে দিতে পারি না । লড়ুক মৃত্যুর সাথে নিজের মতো করে । যতক্ষণ পারে ।
অদিতি দেখলো ঘরের ভেতরের অন্ধকারটা আরও দ্বিগুণ হয়ে গেল ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন